প্রিন্ট নারায়ণগঞ্জ : “আগামী কাউন্সিলে পুনরায় নির্বাচন সুষ্ঠু করার ব্যবস্থা করুন, যাতে আওয়ামী লীগের তৃণমূলের কোনো অভিযোগ না থাকে’। প্রিন্ট নারায়ণগঞ্জকে কথাগুলো বলছিলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সভাপতি পদ প্রার্থী শফিক মাহমুদ ।
তিনি আরও বলেন দ্বীর্ঘ ১৮ বছর পর গত ২৬ নভেম্বর বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলেও দুঃখজনকভাবে তা পন্ড হয়ে যায়। সেইসময় একটি মহল আমার জনপ্রিয়তা ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচন বানচাল করে।আমাকে দোষারোপ করে। অথচ শুরু থেকেই এই সম্মেলন নিয়ে সৃষ্টি হয় ধূম্রজাল। সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা, বারবার কাউন্সিলর তালিকা পরিবর্তন, সম্মেলনের দিন নির্বাচনের প্রক্রিয়াসহ অনেক অসংগতি ছিল। সেই সম্মেলনে জেলা ও মহানগরের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতির মধ্যেই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ছিল আমাদের জন্য লজ্জাজনক। আমাদের অভিভাবক নারায়াণগঞ্জের মাটি ও মানুষের নেতা এ কে এম শামীম ওসমান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড.আবু হাসনাত মো.শহীদ বাদল ভাই একটি সুষ্ঠু তদন্তের সাপেক্ষে দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করে পুনরায় কাউন্সিল দিয়ে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে একটি শক্তিশালী কমিটি উপহার দিবেন।পরিশেষে এইটুকু বলতে চাই ব্যাক্তির চেয়ে দল বড়। নির্বাচন সুষ্ঠু হলে জয় পরাজয় যাই হোক মেনে নেব।এবং শামীম ওসমানের একজন কর্মী হয়ে সারাজীবন দলের জন্য কাজ করে যাবো, ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, দ্বীর্ঘ ১৮বছর পর গত ২৬ নভেম্বর বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উৎসবমুখর পরিবেশে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তুচ্ছঘটনাকে কেন্দ্র করে তা পন্ড হয়ে যায়। এসময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে উচ্চ্যবাকবিতন্ডা ও হাতাহাতির ঘটনায় সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করা হয়।