নিজস্ব প্রতিনিধিক: কতিপয় স্থানীয় নামধারী বিশেষ পেশার পরিচয়দানকারী একাধিক ব্যাক্তির শেল্টারে ফতুল্লার কুতুবপুরে চলছে মেলার নামে চলছে অবৈধ জুয়ার আসর। ঐ বিশেষ পরিচয়দানকারী ব্যাক্তিরা স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করার কথা বলে জুয়ারীদের গডফাদার জাফর ওরফে ভোটকা জাফরের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। এদিকে দীর্ঘদীন ধরে একের এর এক অবৈধভাবে মেলা পরিচালিত হয়ে আসলেও রহস্যজনক কারনে নীরব ভূমিকা পালন করে আসছে স্থাণীয় প্রশাসন। তাছাড়া প্রশাসনের রহস্যজনক নীরবতায় কথিত সাংবাদিক এবং জুয়ারীদের ফায়দা হলেও নিঃস্ব হচ্ছে সাধারন মানুষ। এছাড়াও স্কুল কলেজের উঠতি বয়সের তরুন তরুনীরা মেলায় আনাগোনার ফলে ঘটছে শ্লীলতাহানির ঘটনা। প্রায়ই ঘটছে সংঘর্ষের ঘটনা। এলাকার সাধারন মানুষদের সামাজিক অবক্ষয় থেকে রক্ষাসহ পুলিশের নাম ভাঙ্গয়ে যে সকল নামধারী সাংবাদিকরা ফায়দা লুটছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী ভিত্তিতে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
সূত্রমতে, বিজয় দিবসের মেলার নামে অবাধে চলছে জুয়ার আসর এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। ফতুল্লার কুতুববপুরের নিশ্চিন্তপুর এলাকায় মডেল সিটির মাঠে জুয়াড়ি জাফরের নেতৃত্বে চলছে এ অবৈধ মেলা। জেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই স্থানীয় কয়েকজন কথিত সাংবাদিককে ম্যানেজ করে চলছে এ অবৈধ মেলা। গত কিছুদিন পূর্বেও কুতুবপুরের নূরবাগ খালপার এলাকায় অবৈধ ভাবে মেলার নামে জুয়ার আসর চলে আসলেও এ ব্যাপরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এদিকে, জুয়ারীদের গডফাদার জুয়ারি জাফরের মূল ব্যবসা হলো মেলার নামে জুয়ার আসর বসিয়ে নিরীহ লোকজনের সাথে প্রতারনা করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলায় আসা অনেকে জানান, নিরীহ লোকজনকে মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে অভিনব কায়দায় জুয়ার আসর বসিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়াই জুয়ারীদের মূল টার্গেট। মেলায় আসা লোকজনকে পুরস্কার দেয়ার নামে স্বপ্ন দেখালেও তার আড়ালে টাকা দিয়ে জুয়া খেলা বাধ্য করা হয় বলে নাম প্রকাশে কয়েকজন ভোক্তভোগি জানান। মেলা গুলোতে কোথাও সাবান, বিস্কুট সহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসকে সামনে রেখে তার আড়ালেই নানা কৌশলে অভিনব কায়দায় ফাঁদ পেতে জুয়ার আয়োজন করছে জুয়াড়িরা। মেলায় ৫ বা ১০ টাকা দিয়ে কুপন কেটে ১০০ থেকে ১৫০ জনের মধ্যে ১ জনকে পুরস্কার ও ২ জনকে শান্তনা পুরস্কার দেয়ার প্রলোভন দিয়ে অবাধে চলছে অবৈধ জুয়ার আসর। ৫ বা ১০ টাকায় আড়াই থেকে ৩০০ টাকার পুরস্কারের লোভে এই জুয়ায় অংশ গ্রহণ করছে মেলায় আসা অনেকেই। এতে করে স্থানীয় কিছু নামধারী নেতাকে ম্যানেজ করে জুয়াড়ি জাফর প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
এই বিষয়ে জুয়াড়ি জাফর ফতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের বলেন, ভাই আমি এখানে অন্য কিছু করছি না। মাত্র কয়েকটা দোকান বসিয়েছি কি এমন সমস্যা হয়েছে। এ মেলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ হতে কোন প্রকার অনুমতি নেয়া আছে কি না? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছোট খাটো মেলা তাই অনুমতি নেয়া হয়নি। তাছাড়া এ মেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিদিন পুলিশের টহল টিম এবং সাংবাদিকদের বখড়া দিয়েই মেলা চালাচ্ছি। তবে, মেলা বন্ধ করে দিলে আমরা চলে যাব।
—
ঋধঃঁষষধ জবঢ়ড়ৎঃবৎং টহরঃু
ছবি-১
কুতুবপুরে মেলার নামে চলছে জুয়ার আসর
নিজস্ব প্রতিনিধি
কতিপয় স্থানীয় নামধারী বিশেষ পেশার পরিচয়দানকারী একাধিক ব্যাক্তির শেল্টারে ফতুল্লার কুতুবপুরে চলছে মেলার নামে চলছে অবৈধ জুয়ার আসর। ঐ বিশেষ পরিচয়দানকারী ব্যাক্তিরা স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করার কথা বলে জুয়ারীদের গডফাদার জাফর ওরফে ভোটকা জাফরের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। এদিকে দীর্ঘদীন ধরে একের এর এক অবৈধভাবে মেলা পরিচালিত হয়ে আসলেও রহস্যজনক কারনে নীরব ভূমিকা পালন করে আসছে স্থাণীয় প্রশাসন। তাছাড়া প্রশাসনের রহস্যজনক নীরবতায় কথিত সাংবাদিক এবং জুয়ারীদের ফায়দা হলেও নিঃস্ব হচ্ছে সাধারন মানুষ। এছাড়াও স্কুল কলেজের উঠতি বয়সের তরুন তরুনীরা মেলায় আনাগোনার ফলে ঘটছে শ্লীলতাহানির ঘটনা। প্রায়ই ঘটছে সংঘর্ষের ঘটনা। এলাকার সাধারন মানুষদের সামাজিক অবক্ষয় থেকে রক্ষাসহ পুলিশের নাম ভাঙ্গয়ে যে সকল নামধারী সাংবাদিকরা ফায়দা লুটছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী ভিত্তিতে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
সূত্রমতে, বিজয় দিবসের মেলার নামে অবাধে চলছে জুয়ার আসর এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। ফতুল্লার কুতুববপুরের নিশ্চিন্তপুর এলাকায় মডেল সিটির মাঠে জুয়াড়ি জাফরের নেতৃত্বে চলছে এ অবৈধ মেলা। জেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই স্থানীয় কয়েকজন কথিত সাংবাদিককে ম্যানেজ করে চলছে এ অবৈধ মেলা। গত কিছুদিন পূর্বেও কুতুবপুরের নূরবাগ খালপার এলাকায় অবৈধ ভাবে মেলার নামে জুয়ার আসর চলে আসলেও এ ব্যাপরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এদিকে, জুয়ারীদের গডফাদার জুয়ারি জাফরের মূল ব্যবসা হলো মেলার নামে জুয়ার আসর বসিয়ে নিরীহ লোকজনের সাথে প্রতারনা করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলায় আসা অনেকে জানান, নিরীহ লোকজনকে মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে অভিনব কায়দায় জুয়ার আসর বসিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়াই জুয়ারীদের মূল টার্গেট। মেলায় আসা লোকজনকে পুরস্কার দেয়ার নামে স্বপ্ন দেখালেও তার আড়ালে টাকা দিয়ে জুয়া খেলা বাধ্য করা হয় বলে নাম প্রকাশে কয়েকজন ভোক্তভোগি জানান। মেলা গুলোতে কোথাও সাবান, বিস্কুট সহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসকে সামনে রেখে তার আড়ালেই নানা কৌশলে অভিনব কায়দায় ফাঁদ পেতে জুয়ার আয়োজন করছে জুয়াড়িরা। মেলায় ৫ বা ১০ টাকা দিয়ে কুপন কেটে ১০০ থেকে ১৫০ জনের মধ্যে ১ জনকে পুরস্কার ও ২ জনকে শান্তনা পুরস্কার দেয়ার প্রলোভন দিয়ে অবাধে চলছে অবৈধ জুয়ার আসর। ৫ বা ১০ টাকায় আড়াই থেকে ৩০০ টাকার পুরস্কারের লোভে এই জুয়ায় অংশ গ্রহণ করছে মেলায় আসা অনেকেই। এতে করে স্থানীয় কিছু নামধারী নেতাকে ম্যানেজ করে জুয়াড়ি জাফর প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
এই বিষয়ে জুয়াড়ি জাফর ফতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের বলেন, ভাই আমি এখানে অন্য কিছু করছি না। মাত্র কয়েকটা দোকান বসিয়েছি কি এমন সমস্যা হয়েছে। এ মেলার জন্য প্রশাসনের পক্ষ হতে কোন প্রকার অনুমতি নেয়া আছে কি না? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছোট খাটো মেলা তাই অনুমতি নেয়া হয়নি। তাছাড়া এ মেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিদিন পুলিশের টহল টিম এবং সাংবাদিকদের বখড়া দিয়েই মেলা চালাচ্ছি। তবে, মেলা বন্ধ করে দিলে আমরা চলে যাব।