প্রিন্ট নারায়ণগঞ্জ: ৫ই আগষ্ট ছাত্র-জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতনের সাথে সাথেই নম পার্কের পতন ঘটে।বিক্ষুব্ধ জনতা নম পার্কে ভাঙ্গাচুর ও অগ্নিসংযোগ করে পার্কের সকল অবৈধ কালো অধ্যায় ধ্বংস করে দেয়।যানা যায় নম পার্কের ৬০%(ষাট শতাংশ) পার্টনার ভূমি খেকো তাইজুল ইসলাম রাজীব।শামীম ওসমান রাজীবের পিতা ভূমিদস্যু কাশেমকে নিজের বন্ধু হিসাবেই পরিচয় দিতেন।সেই সুবাদে কাশেম ও তার পুত্র রাজীব অনেক নিরহ মানুষের বাড়ি ঘর জমি দখল করেন।সাধারণ নিরহ মানুষকে টাকা ধার ও নানা কৌশলে বিপদে ফেলে এবং জমি জোর পূর্বক দখল ও নামে মূল্য ক্রয় করতো কাশেম ও রাজীব গ্যাং।আওয়ামী লীগ সরকার শেষের আমলেই কাশেম ও রাজীব গ্যাং এর সকল প্রকার জমি ক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়।
রাজীবের ছিল নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্র লীগের একটি বিশাল বাহিনী। না:ঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাইসুল ইসলাম রবিন ও সাহানুর রহমান শুভ্র বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনীর পুরাটাই নিয়ন্ত্রণ করতো রাজীব।এই বাহীনির মুল কাজ ছিল রাজীবের গরুর খামার,মৎস খামার,বাড়ির জায়গা,ভূমি দখল ও তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেখবাল,পাহারা ও মানুষকে হুমকি দেওয়া।৫ আগষ্ট আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পালালেও রবিন ও শুভ্র বাহিনির সদস্যরা রাজীবের হেফাজতে নিয়ন্ত্রণে আছে।যানা যায় রাজীব ১৭ জুলাই অত্যধুনিক অনেক অস্ত্র রবিন ও শুভ্র বাহিনির সদস্যদের ছাত্র আন্দোলনকারীদের উপর ব্যবহারের জন্য প্রদান করে।সূএ মতে, ছাত্র আন্দোলনকারীদের উপর শাহ্ নিজাম যেই শটগানটি দিয়ে গুলি ছুঁড়েন তা মূলত রাজীবের দেওয়া ছিল।বৈধ অস্ত্রের সাথে রাজিবের রয়েছে বিশাল অস্ত্র ভান্ডার,যা প্রায়ই প্রদর্শন করতে দেখা যেত।তাই রাজীব নিজের ভূমিদস্যুতা টিকেয়ে রাখতে অত্যন্ত সুকৌশলে বিএনপি নেতাদের সাথে সাক্ষ্যতা গড়ে তুলেছেন। রাজিবের ঘনিষ্ঠজনদের দাবি সুজোগ পেলে রাজীব এইবার সংসদ সদস্যের নির্বাচন করতে পারে। তবে তৃণমূল বি এন পি নেতা কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,আমারা যারা জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করে এতোদিন বি এন পির রাজনীতি করে আসছি,তারা এ সকল লেবাস ধারী ভোল পাল্টানো সুবিধাবাদী জন্য আমরা অবহেলিত হতে চাই না কঠোর হাতে তাদের ধমন করা হবে তৃনমূলকে নিয়ে।
বিস্তারিত আসছে………………..